প্রতি শিক্ষাবর্ষ দুই পর্বে বিভক্ত। নিয়মিতভাবে শ্রেণি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। প্রথম পর্ব শেষে অর্ধ-বার্ষিক ও শেষ পর্ব শেষে বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পঞ্চম, অষ্টম, দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীতে প্রাক-নির্বাচনি ও নির্বাচনি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তাছাড়া বাের্ডে ভালো ফলাফলের জন্য শ্রেণি পরীক্ষা, অধ্যায় ভিত্তিক পরীক্ষা ও টিউটোরিয়াল টেস্ট, মান যাচাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রয়ােজনে অতিরিক্ত ক্লাস ও রিভিশন ক্লাস এবং টেস্ট পেপার সলভিং ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়।
সকল শাখায় অর্ধ-বার্ষিক/ প্রাক-নির্বাচনি ও বার্ষিক/নির্বাচনি পরীক্ষার পর্বে প্রতি বিষয়ে দু'টি করে শ্রেণি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। প্রতি বিষয়ের জন্য শ্রেণি পরীক্ষা থেকে ১০ নম্বর গ্রহণ করা হয়।
প্রত্যেক পরীক্ষার সাথে শ্রেণি পরীক্ষার নম্বর ও শ্রেণি উপস্থিতির নম্বর যোগ করে ফলাফল নির্ণয় করা হয়। অর্ধ-বার্ষিক/প্রাক-নির্বাচনি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরকে ৫০% ও বার্ষিক/নির্বাচনি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরকে ৫০% ধরে মােট ১০০% এর ভিত্তিতে চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারণ করা হয়। নার্সারি হতে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত প্রতি বিষয়ে পাস নম্বর ৪৫% এবং ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রতি বিষয়ের পাস নম্বর ৪০%।
দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির নির্বাচনি পরীক্ষায় সকল বিষয়ে কৃতকার্য হওয়া সাপেক্ষে বাের্ড পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়।
কলেজ শাখায় অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষার আগে ৩টি, বার্ষিক এর আগে ২টি, প্রাক নির্বাচনের আগে ২টি এবং নির্বাচনি পরীক্ষার আগে ১টি করে প্রতিটি ২০ নম্বরের শ্রেণি পরীক্ষা নেওয়া হয়।
ডিজিটাল পদ্ধতিতে Computer based ফলাফল/ রিপোর্ট কার্ড তৈরি করা হয়।