সুশিক্ষায় শিক্ষিত করা ও সুশৃঙ্খল জীবন গঠনের শক্তিশালী ভিত্তি নির্মানের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে অভীষ্ঠ লক্ষ্যে পৌছানোর নিমিত্ত এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সঠিক শিক্ষা মানবিক অস্তনিহিত মূল্যবোধ ও গুণাবলী বিকশিত করে এবং মানবজাতিকে প্রকৃত মানুষ হতে শেখায়। সুশিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অপরিসীম। শিক্ষার্থীবৃন্দ প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে সততা, ন্যায়নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে সচেষ্ঠ হবে-এই আদর্শ ও উদ্দেশ্যকে লক্ষ্য করে এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত।
শ্রেণিকক্ষে উন্নত পাঠদান, শ্রেণি-পরীক্ষা, অর্ধ-বার্ষিক, বার্ষিক পরীক্ষা এবং ক্ষেত্র বিশেষ প্রাক-নির্বাচনী, নির্বাচনী পরীক্ষা, কোচিং/রিভিশন ক্লাস, মডেল টেস্টেও মাধ্যমে ছাত্রীদের পাঠোন্নয়নের লক্ষ্যে সকল কার্যক্রম পরিচালিত হয়। শিক্ষা উপ-কমিটির তত্ত্বাবধানে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ছাত্রীদের একাডেমিক ক্যালেন্ডার ১লা জানুয়ুরী থেকে ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। বছর শুরুতে বইয়ের তালিকা, সিলেবাস ও ডাইরি প্রদান করা হয়।
সিলেবাসে প্রতি বিষয়ে বিস্তারিতভাবে ক্লাস সংখ্যাসহ শ্রেণি পাঠদান তালিকা সন্নিবেশিত থাকে। উল্লেখ্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীর ডায়েরী লেখা আবশ্যক। নার্সারি ও কেজি শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্বাচিত। প্রাথমিক,মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শাখার পাঠ্যপুস্তক ও বিষয়সমূহ জাতীয় শিক্ষাক্রম ওপাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত এবং প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্বাচিত। বাছাই পরীক্ষা ওজে.এস.সি পরীক্ষায় গণিত ও বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে ভাল ফলাফলের উপর ভিত্তি করে ছাত্রীরা যথাক্রমে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিক শাখায় অধ্যয়নের সুযোগ পেয়ে থাকে। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের যথাক্রমে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক শাখায় অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।